ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কী? সরকারি ক্ষমতার এই তালিকা নিয়ে জানুন সব কিছু

 


রাষ্ট্রীয় যেকোনো অনুষ্ঠান বা কার্যক্রমে আমরা দেখি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা একটি নির্দিষ্ট সারিতে বা ক্রমে আসন গ্রহণ করেন। কে কার আগে বা পরে বসবেন, কে কাকে আগে অভ্যর্থনা জানাবেনএই বিষয়গুলো একটি সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলে। এই নিয়ম বা তালিকাই হলো "ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স" (Warrant of Precedence) এটি মূলত রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদের ব্যক্তিদের একটি আনুষ্ঠানিক পদমর্যাদাক্রম বা অগ্রাধিকার তালিকা। চলুন, এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (Warrant of Precedence) আসলে কী?

সহজ ভাষায় বলতে গেলে, ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স হলো একটি আনুষ্ঠানিক তালিকা যা রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন পদাধিকারী এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদা অনুযায়ী ক্রম নির্ধারণ করে। এটি কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত ক্ষমতা বা যোগ্যতার পরিমাপক নয়, বরং তাঁর অধিষ্ঠিত পদের রাষ্ট্রীয় গুরুত্বের প্রতিফলন। এই তালিকা রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান, কূটনৈতিক সংবর্ধনা এবং অন্যান্য সরকারি কার্যক্রমে প্রটোকল (Protocol) বা শিষ্টাচার রক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।

এর মূল উদ্দেশ্য হলো:

  • রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে শৃঙ্খলা বজায় রাখা।
  • পদাধিকারীদের মধ্যে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি বা বিভ্রান্তি এড়ানো।
  • রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমে একটি সুনির্দিষ্ট কাঠামো প্রদান করা।
  • বিভিন্ন পদের আপেক্ষিক গুরুত্ব নির্দেশ করা (যদিও এটি সরাসরি ক্ষমতার নির্দেশক নয়)

ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বাংলাদেশে এর প্রচলন

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের ধারণাটি ব্রিটিশ শাসনামল থেকে এই উপমহাদেশে প্রচলিত। ব্রিটিশ ভারতে ভাইসরয় এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের পদমর্যাদা নির্ধারণের জন্য এই ধরনের তালিকা ব্যবহার করা হতো।

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে প্রথম ১৯৭২ সালে একটি ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স জারি করা হয়। পরবর্তীতে সময়ে সময়ে এর সংশোধন পরিমার্জন করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য সংশোধনীর মধ্যে রয়েছে ১৯৮৬ সালের ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স, যা পরবর্তীতে আরও কয়েকবার আপডেট করা হয়েছে। এটি সাধারণত রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা হয়।

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জারি: এটি সাধারণত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক জারি হালনাগাদ করা হয়।
পদভিত্তিক, ব্যক্তিভিত্তিক নয়: এই তালিকা কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তির জন্য নয়, বরং তিনি যে পদে অধিষ্ঠিত আছেন, সেই পদের জন্য প্রযোজ্য। ব্যক্তি পরিবর্তিত হলেও পদের ক্রম সাধারণত অপরিবর্তিত থাকে (যদি না তালিকা সংশোধন করা হয়)
আনুষ্ঠানিক প্রয়োগ: এর প্রয়োগ মূলত রাষ্ট্রীয় সরকারি অনুষ্ঠান, সংবর্ধনা, বিদেশি অতিথিদের অভ্যর্থনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ। দৈনন্দিন সরকারি কাজ বা ক্ষমতার প্রয়োগে এর সরাসরি ভূমিকা নেই।
গতিশীল (Dynamic): সময়ের সাথে সাথে এবং রাষ্ট্রের প্রয়োজনের নিরিখে এই তালিকা পরিবর্তিত সংশোধিত হতে পারে। নতুন পদ সৃষ্টি হলে বা কোনো পদের গুরুত্ব পরিবর্তিত হলে তালিকায় তার প্রতিফলন ঘটে।
ক্ষমতার মাপকাঠি নয়: এটি মনে রাখা খুব জরুরি যে, ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কোনো পদের নির্বাহী ক্ষমতা বা রাজনৈতিক প্রভাবের সরাসরি নির্দেশক নয়। এটি মূলত আনুষ্ঠানিক সম্মান মর্যাদার ক্রম।

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের শীর্ষে কারা থাকেন?

সাধারণত, বাংলাদেশের ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী শীর্ষ কয়েকটি পদ হলো:
. রাষ্ট্রপতি
. প্রধানমন্ত্রী
. স্পিকার (জাতীয় সংসদের)
. প্রধান বিচারপতি
. সাবেক রাষ্ট্রপতিগণ
. ক্যাবিনেট মন্ত্রীগণ / সমমর্যাদার উপদেষ্টাগণ
. চীফ হুইপ
. ডেপুটি স্পিকার
. বিরোধীদলীয় নেতা
১০. মন্ত্রিপরিষদ সচিব / তিন বাহিনীর প্রধানগণ (নিজ নিজ বাহিনী সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে)

(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এটি একটি সংক্ষিপ্ত উদাহরণ। সম্পূর্ণ তালিকা আরও বিস্তৃত এবং বিভিন্ন স্তর রয়েছে।)

এর গুরুত্ব প্রয়োজনীয়তা কেন?

  • শৃঙ্খলা সম্মান: রাষ্ট্রীয় যেকোনো অনুষ্ঠানে একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশ বজায় রাখতে এবং পদাধিকারীদের যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শনে এটি অপরিহার্য।
  • বিভ্রান্তি নিরসন: কে কার আগে আসন গ্রহণ করবেন বা বক্তব্য রাখবেন, এই নিয়ে যেন কোনো প্রকার বিভ্রান্তি বা বিতর্ক সৃষ্টি না হয়, তা নিশ্চিত করে।
  • আন্তর্জাতিক প্রটোকল: বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান বা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিদের আগমনে আন্তর্জাতিক প্রটোকল মেনে চলার ক্ষেত্রে এটি একটি নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করে।
  • রাষ্ট্রীয় ভাবমূর্তি: একটি সুসংগঠিত সুশৃঙ্খল রাষ্ট্র পরিচালনার প্রতিফলন ঘটে এর মাধ্যমে, যা দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে।

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কীভাবে ব্যবহৃত হয়?

  • আসন বিন্যাস: রাষ্ট্রীয় ভোজ, সম্মেলন, স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবসের মতো গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানগুলোতে আমন্ত্রিত অতিথিদের আসন বিন্যাসে এটি মানা হয়।
  • অভ্যর্থনা বিদায়: বিদেশি অতিথিদের আগমন প্রস্থানের সময় অভ্যর্থনা বিদায় জানানোর ক্ষেত্রে পদমর্যাদাক্রম অনুসরণ করা হয়।
  • আনুষ্ঠানিক পরিচিতি: কোনো অনুষ্ঠানে পদাধিকারীদের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার সময় এই ক্রম মানা হতে পারে।
  • রাষ্ট্রীয় গাড়ির পতাকা: কিছু ক্ষেত্রে গাড়িতে জাতীয় পতাকা ব্যবহারের অনুমতিও এই পদমর্যাদাক্রমের সাথে সম্পর্কিত।

কিছু সাধারণ ভুল ধারণা

  • ক্ষমতার ক্রম: অনেকেই মনে করেন, ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী যার অবস্থান যত উপরে, তার প্রশাসনিক বা রাজনৈতিক ক্ষমতাও তত বেশি। এটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়। যেমন, একজন বিচারপতির অবস্থান তালিকায় বেশ উপরে থাকলেও তার প্রশাসনিক ক্ষমতা একজন সচিবের চেয়ে ভিন্ন প্রকৃতির।
  • স্থায়ী তালিকা: এটি কোনো স্থায়ী বা অপরিবর্তনীয় তালিকা নয়। সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো সময় এটি সংশোধন বা পরিমার্জন করতে পারে।
  • বেসরকারি অনুষ্ঠানে প্রযোজ্য: এই তালিকা মূলত সরকারি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের জন্য। বেসরকারি বা ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে এটি মানা বাধ্যতামূলক নয়, তবে ক্ষেত্রবিশেষে সৌজন্যতার খাতিরে অনুসরণ করা যেতে পারে।

কোথায় পাওয়া যাবে এই তালিকা?

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স একটি জনসাধারণের জন্য (Public) নথি। এটি সাধারণত বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। সর্বশেষ সংশোধিত তালিকাটি সেখান থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।

উপসংহার

ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স রাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ আনুষ্ঠানিক উপাদান। এটি সরাসরি ক্ষমতার নির্দেশক না হলেও, রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা, সম্মান এবং আন্তর্জাতিক প্রটোকল বজায় রাখার ক্ষেত্রে এর ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই তালিকার মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিভিন্ন পদের আপেক্ষিক আনুষ্ঠানিক গুরুত্ব প্রতিফলিত হয়, যা একটি সুশাসিত রাষ্ট্রের পরিচয় বহন করে। দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে এই বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা রাখা প্রত্যেকের জন্যই উপকারী।


জ্ঞান যাচাই পর্ব (MCQ)

নিচের প্রশ্নগুলো থেকে সঠিক উত্তরটি বেছে নিন:

. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কী?
(
) সরকারি কর্মকর্তাদের বেতনের তালিকা
(
) সরকারি পদমর্যাদাক্রমের আনুষ্ঠানিক তালিকা
(
) সরকারি ছুটির তালিকা
(
) মন্ত্রীদের দপ্তর বণ্টনের তালিকা

. বাংলাদেশে ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কে জারি করেন?
(
) প্রধানমন্ত্রী
(
) স্পিকার
(
) প্রধান বিচারপতি
(
) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ

. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের মূল উদ্দেশ্য কী?
(
) কর্মকর্তাদের ক্ষমতা নির্ধারণ
(
) রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে শৃঙ্খলা প্রটোকল রক্ষা
(
) সরকারি বাজেট প্রণয়ন
(
) আইন তৈরি করা

. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কি ব্যক্তিভিত্তিক না পদভিত্তিক?
(
) ব্যক্তিভিত্তিক
(
) পদভিত্তিক
(
) উভয়ই
(
) কোনোটিই নয়

. বাংলাদেশের ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী সাধারণত তালিকার শীর্ষে কে থাকেন?
(
) প্রধানমন্ত্রী
(
) স্পিকার
(
) রাষ্ট্রপতি
(
) প্রধান বিচারপতি

. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কি একটি স্থায়ী অপরিবর্তনীয় তালিকা?
(
) হ্যাঁ, এটি স্থায়ী
(
) না, এটি পরিবর্তনীয় সংশোধনযোগ্য
(
) শুধুমাত্র রাষ্ট্রপতি পরিবর্তন করতে পারেন
(
) শুধুমাত্র সংসদ পরিবর্তন করতে পারে

. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কি সরাসরি প্রশাসনিক ক্ষমতার নির্দেশক?
(
) হ্যাঁ
(
) না, এটি মূলত আনুষ্ঠানিক মর্যাদার ক্রম
(
) আংশিকভাবে হ্যাঁ
(
) শুধুমাত্র সামরিক ক্ষেত্রে হ্যাঁ

. কোন ধরনের অনুষ্ঠানে ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স প্রধানত ব্যবহৃত হয়?
(
) ব্যক্তিগত জন্মদিনের অনুষ্ঠানে
(
) ধর্মীয় অনুষ্ঠানে
(
) রাষ্ট্রীয় সরকারি অনুষ্ঠানে
(
) বেসরকারি কোম্পানির সভায়

. বাংলাদেশে প্রথম ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কত সালে জারি করা হয় (আনুমানিক)?
(
) ১৯৫২ সালে
(
) ১৯৭১ সালে
(
) ১৯৭২ সালে
(
) ১৯৮৬ সালে

১০. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির পর সাধারণত কার অবস্থান?
(
) প্রধান বিচারপতি
(
) স্পিকার
(
) প্রধানমন্ত্রী
(
) সাবেক রাষ্ট্রপতিগণ

১১. "প্রটোকল" শব্দটি ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের সাথে কীভাবে সম্পর্কিত?
(
) প্রটোকল হলো একটি রাজনৈতিক চুক্তি
(
) প্রটোকল হলো আনুষ্ঠানিক শিষ্টাচার বা নিয়মকানুন, যা এটি রক্ষায় সাহায্য করে
(
) প্রটোকল হলো একটি অর্থনৈতিক নির্দেশিকা
(
) এর সাথে প্রটোকলের কোনো সম্পর্ক নেই

১২. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কোথায় পাওয়া যেতে পারে?
(
) বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে
(
) জাতীয় সংসদের লাইব্রেরিতে
(
) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে
(
) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে

১৩. যদি কোনো নতুন গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় পদ সৃষ্টি হয়, তাহলে ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে তার কী প্রভাব পড়তে পারে?
(
) কোনো প্রভাব পড়বে না
(
) তালিকাটি বাতিল হয়ে যাবে
(
) তালিকাটি সংশোধিত হয়ে নতুন পদটি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে
(
) শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় পরিবর্তন হবে

১৪. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের ব্যবহারিক প্রয়োগের একটি উদাহরণ দিন।
(
) সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন নির্ধারণ
(
) রাষ্ট্রীয় ভোজে আসন বিন্যাস
(
) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা
(
) ক্রিকেট খেলার আম্পায়ারিং

১৫. ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স কোন বিষয়টি নিশ্চিত করতে সাহায্য করে?
(
) দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
(
) নির্বাচনে স্বচ্ছতা
(
) রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে পদাধিকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি এড়ানো
(
) শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়ন


উত্তরমালা (MCQ):
. () সরকারি পদমর্যাদাক্রমের আনুষ্ঠানিক তালিকা
. () রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
. () রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে শৃঙ্খলা প্রটোকল রক্ষা
. () পদভিত্তিক
. () রাষ্ট্রপতি
. () না, এটি পরিবর্তনীয় সংশোধনযোগ্য
. () না, এটি মূলত আনুষ্ঠানিক মর্যাদার ক্রম
. () রাষ্ট্রীয় সরকারি অনুষ্ঠানে
. () ১৯৭২ সালে
১০. () প্রধানমন্ত্রী
১১. () প্রটোকল হলো আনুষ্ঠানিক শিষ্টাচার বা নিয়মকানুন, যা এটি রক্ষায় সাহায্য করে
১২. () মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ওয়েবসাইটে
১৩. () তালিকাটি সংশোধিত হয়ে নতুন পদটি অন্তর্ভুক্ত হতে পারে
১৪. () রাষ্ট্রীয় ভোজে আসন বিন্যাস
১৫. () রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে পদাধিকারীদের মধ্যে বিভ্রান্তি এড়ানো


আশা করি এই বিস্তারিত আলোচনা প্রশ্নোত্তর আপনার "ওয়্যারেন্ট অব প্রিসিডেন্স" সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পেতে সাহায্য করবে।

0 মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Post a Comment (0)

নবীনতর পূর্বতন